সেরা ইসলামিক স্টাটাস, উক্তি, বাণী, মেসেজ, এসএমএস ২০২৩
ইসলামিক পোস্ট ও স্ট্যাটাস
“রাগ মানুষের ঈমানকে নষ্ট করে, হিংসা মানুষের নেক আমল কে ধ্বংস করে, আর মিথ্যা মানুষের হায়াত কমিয়ে দেয় ।”
— বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
“তুমি জান্নাত চেয়েও না বরং তুমি দুনিয়াতে এমন কাজ করো যেন জান্নাত তোমাকে চায় । ”
— হযরত আলী (রাঃ)
— হযরত আলী (রাঃ)
“পথ হারা বান্দা আমি চাই যে আলোর দিশা,
মুছে দাও হে আল্লাহ সকল পাপের নিশা,
ক্ষমা ও ভালোবাসা তোমার অবদান,
তাইতো তোমার নাম রেখেছ রহিম রহমান ।”
— আল হাদিস
“মানুষের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অক্ষম ঐ ব্যক্তি, যে ব্যক্তি দোয়া করিতে অক্ষম অর্থাৎ দোয়া করে না ।”
— হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
“মক্কার বাগানে ফুটিল এক ফুল
নাম রাখিল তার মোহাম্মাদ রাসুল
সুবাস ছড়িয়ে গেল সারা বিশ্বে
আল্লাহ দিলেন তার মর্যাদা সবার শীর্ষে ।”
— আল কোরআন
“যদি মনে হয় তুমি সব হারিয়ে ফেলেছো, তবে মনে রেখো গাছেরাও তাদের পাতা হারায় প্রতিবছর, তবুও দাঁড়িয়ে থাকে আগামীর শুভ দিনের অপেক্ষায় ।”
“যে বিয়েতে খরচ কম এবং সহজ হয়, সে বিয়ে বরকতময় হয় ।”— মিশকাত ২৬৭
“রাগকে মনে জায়গা দিলে সম্পর্ক নষ্ট হয়, অভিমানকে মনে পুষে রাখলে দূরত্বের সৃষ্টি হয় , কিন্তু সব ভুলে ক্ষমা করে দিলে প্রতিটি সম্পর্ক স্থায়ী হয় ।”
“রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, হারানো সন্তান খুঁজে পেলে মা যেমন খুশি হয় , তেমনি আল্লাহর পাপী বান্দা তওবা করলে আল্লাহ তার চেয়ে বেশি খুশি হন ।”
— আল হাদিস
“মানুষ যদি মৃত ব্যাক্তির আর্তনাদ দেখতে এবং শুনতে পেত, তাহলে মানুষ মৃত ব্যক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কান্না করত ।”— হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
“মানুষের মনে এমন ভাবে নিজের জন্য জায়গা করে নাও, যেন তুমি মরে গেলে তোমার জন্য তারা দোয়া করে , আর বেঁচে থাকে তোমাকে ভালোবাসে।”
— হযরত আলী (রাঃ)
“মুসলমান যখন মসজিদের দিকে রওনা হয় সে তার ঘরে ফিরে আসা পর্যন্ত তার প্রতি কদমে আল্লাহ একটি নেকি দান করেন এবং একটি করে গুনাহ মোচন করেন ।”
— বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
“মৃত্যুর জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকো, কারণ মৃত্যুর দূত তোমার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে, তার ডাক দেবার পর আর প্রস্তুত হবার সময় থাকেনা ।”
— হযরত আলী (রাঃ)
“কেয়ামতের দিন রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর নিকটতম ব্যক্তি হবে সেই, যে তার প্রতি অধিক পরিমাণে দুরুদ পাঠ করেছেন ।”
— তিরমিজি
“যে ব্যক্তি কোন বিপদে পড়ে বলবে, হে আল্লাহ আমাকে আমার বিপদের প্রতিদান দিন এবং আমাকে এর চেয়ে উত্তম কিছু দান করুন । আল্লাহ তাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু দান করবেন ।”
— সহিঃ মুসলিম ২১৬৫
“একটি মশার ভয়ে যদি আপনি মসারীর ভিতরে ঢুকতে পারেন, তাহলে দোযখের আগুনের ভয়ে কেন মসজিদে যেতে পারবেন না ।”
“যে ব্যক্তি রুকু থেকে মাথা উঠিয়ে সামি আল্লাহ হুলিমান হামিদা বলার পর রাব্বানা লাকাল হামদ বলে । মহান আল্লাহপাক ৩০ জন ফেরেশতা দারা তার জন্য সওয়াব লেখার প্রতিযোগিতা করায় ।”
— বুখারী শরীফ ৭৬৩
“মাটির দেহ নিয়ে কখনো করিওনা বড়াই,
দুচোখ বন্ধ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই ,
যাকে তুমি আপন ভাবো সে ভাবে পর ,
আপন হবে নামাজ-রোজা অন্ধকার কবর ।”
“আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা, নামাজ পড়তে যাই,
রাস্তা ঘাটে বসে থেকে কোন লাভ নাই,
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়লে ভালো হয় মন,
এসো আমরা নামাজ পড়ে ধন্য করি জীবন”
“যখন তুমি কোন রাস্তা দিয়ে যাও, তখন আল্লাহ্র নামে জিকির করো । কেননা ওই কঠিক হাশরের দিন সেই রাস্তাটি তোমার হয়ে তোমার জন্য নালিশ করবে ।”
— হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ)
ইসলামিক ছোট স্ট্যাটাস
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) একটা সুন্নত পালন করলে ।– ১০০ জন শহিদের সওয়াব।
তুমি তোমার মা‘কে খুশি রাখো।আল্লাহ তোমাকে খুশি রাখবেন।–হযরত মুহাম্মদ (সঃ
পানি বসে খাওয়া সুন্নত ।হযরত মুহাম্মদ (সা:)
ভয় পেও না আমি তোমাদের সাথেই আছি,আমি সব শুনি এবং দেখি।– আল-কুরআন।
– সর্বোত্তম জিকির হলো ।– লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ– সহিহ বুখারী [৩৩৮৩]
মিথ্যা হতে দূরে থাক কেননা, মিথ্যা চেহারাকে কালো করে দেয়।– হযরত মুহাম্মদ (সা:)
– হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য।
আল্লাহর জন্য নিজেকে পরিবর্তন করো।
– দেখবে খারাপ সময়গুলো ও আল্লাহর।
পক্ষ হতে রহমত মনে হবে।
– যখন বান্দার জ্বর হয়,তখন গুনাহ গুলো ঝড়ে পড়তে থাকে।– হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
– দেহের রোগের ঔষধ ফার্মেসিতে থাকলেও।
– মনের রোগের ঔষধ আল কোরআনে আছে।
তোমারা শুক্রবারকে ভয় করো।
কারণ কোনো এক শুক্রবারে কিয়ামত হবে।
–হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
সুখী সেই তো যে পাঁচ ওয়াক্ত।
নামাজে পরো আর ।
কোরআন তেলোয়াত করে।
– ফজরের নামাজ বিহীন।
– একটি সকাল কখনোই শুভ হতে পারে না।
–ইসলাম একমাত্র ধর্ম।
যেখানে হাসলে সওয়াব,
কাঁদলে গুনাহ্ মাফ।
–সুবহানআল্লাহ
180 কোটি মানুষের কলিজার টুকরা
আমাদের প্রিয় নবী ।
–হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
শেষ বিচারের দিন।
আমাদের জন্য একমাত্র
সুপারিশকারি।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
যার চরিত্র নিয়ে মহান আল্লাহ তালা প্রসংশা করে ছিলেন।
তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ(সা:)
আপনি যতোই সরল পথে চলুন,
তারপরও কিছু মানুষ আপনি এমন পাবেন,
যারা আপনার বাঁকা ছায়া নিয়েও সমালোচনা করবে।
– শায়খ আহমাদ মূসা জিবরিল (হাফিযাহুল্লাহ)
– শুক্রবার মানেই গুনাহ মাপের আরো একটি সুযোগ!
– জুম্মা মোবারক
দুপুরে খাওয়ার পর কিছুক্ষণ শুয়ে থাকা সুন্নত!
– হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
– কিউট তো সেই ছেলে মেয়ে গুলো।
– যারা নিয়মিত।
– পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে।
– সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম পাইছি
– সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী পাইছি ।
– সৌভাগ্য প্রকাশের জন্য আর কি চাই ।
দোয়া ব্যাতিত কোন কিছুই
ভাগ্য কে পরিবর্তন করতে পারে না।
–হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
নিয়মিত নামাজ মানুষের রিজিক বৃদ্ধি করে।
আলহামদুলিল্লাহ
– এমন চরিত্রের কাউকে বিশ্বাস করোনা।
– যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনা।
– হযরত উমার (রাঃ)
– আযান দিলে মসজিদে যাও।
– হয়তো আল্লাহ তোমাকে শেষ বারের মতো ডাকছে।
– কোরআন বুঝে পড়লেও সওয়াব।
– কোরআন না বুঝে পড়লেও সওয়াব।
– কোরআন পড়া শুনলেও সওয়াব।
– সুবাহানাল্লাহ
হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি‘ মাল ওয়াকিল।
– আমার জন্য আমার আল্লাহ্‘ই যথেষ্ট ।
দৈনিক পাচঁ ওয়াক্ত।
–নামাজ পড়া মানুষগুলোর
উপর আল্লাহর রহমত থাকে।
– একজন মুমিন-ই জানে।
– মুসলিম হয়ে জন্ম নেওয়াটা কত ভাগ্যের।
জান্নাতের প্রথম দরজা খুলবেন।
–হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
– আল্লাহ চাইলে আমাকে আরো খারাপ রাখতে পারতো।
– আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি।
নামায পড়তেই থাকুন।
হতাশ হবেন নাহ।
বিশ্বাস রাখুন আল্লাহ সব কষ্ট
দূর করবেন।
বর্তমানে আমরা যেটাকে ক্রাশ বলি।
– রাসূল (সাঃ) সেটাকে
চোখের জিনা বলেছেন।
রাসূল (ﷺ) বলেনঃ-
জান্নাতি লোক হবে দুনিয়াতে দূর্বল, মাজলুম; আর জাহান্নামীরা হবে অবাধ্য ঝগড়াটে ও অহংকারী।
_|বুখারীঃ৬২০২|
– ফজরের নামাজ পড়লে দেহে ও আত্মার শান্তি মিলে।
– আলহামদুলিল্লাহ
–কবর কারো জন্য জান্নাতের বাগান হবে।
–আর কারো জন্য জাহান্নামের গর্ত।
আল-হাদিস
–দিন শেষে আযানের মধুর ধ্বনিতে।
—এক গ্লাস পানিই বলে দেয়।
–ইসলাম কতটা শান্তির।
– হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র দুটি স্থান।
–মক্কা
–মদিনা
–মাশাআল্লাহ।