হযরত মোহাম্মদ (সঃ) একটা সুন্নত পালন করলে ।– ১০০ জন শহিদের সওয়াব।
তুমি তোমার মা‘কে খুশি রাখো।আল্লাহ তোমাকে খুশি রাখবেন।–হযরত মুহাম্মদ (সঃ
পানি বসে খাওয়া সুন্নত ।হযরত মুহাম্মদ (সা:)
ভয় পেও না আমি তোমাদের সাথেই আছি,আমি সব শুনি এবং দেখি।– আল-কুরআন।
– সর্বোত্তম জিকির হলো ।– লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ– সহিহ বুখারী [৩৩৮৩]
মিথ্যা হতে দূরে থাক কেননা, মিথ্যা চেহারাকে কালো করে দেয়।– হযরত মুহাম্মদ (সা:)
– হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর জন্য।
আল্লাহর জন্য নিজেকে পরিবর্তন করো।
– দেখবে খারাপ সময়গুলো ও আল্লাহর।
পক্ষ হতে রহমত মনে হবে।
– যখন বান্দার জ্বর হয়,তখন গুনাহ গুলো ঝড়ে পড়তে থাকে।– হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
– দেহের রোগের ঔষধ ফার্মেসিতে থাকলেও।
– মনের রোগের ঔষধ আল কোরআনে আছে।
তোমারা শুক্রবারকে ভয় করো।
কারণ কোনো এক শুক্রবারে কিয়ামত হবে।
–হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
সুখী সেই তো যে পাঁচ ওয়াক্ত।
নামাজে পরো আর ।
কোরআন তেলোয়াত করে।
– ফজরের নামাজ বিহীন।
– একটি সকাল কখনোই শুভ হতে পারে না।
–ইসলাম একমাত্র ধর্ম।
যেখানে হাসলে সওয়াব,
কাঁদলে গুনাহ্ মাফ।
–সুবহানআল্লাহ
180 কোটি মানুষের কলিজার টুকরা
আমাদের প্রিয় নবী ।
–হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
শেষ বিচারের দিন।
আমাদের জন্য একমাত্র
সুপারিশকারি।
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
যার চরিত্র নিয়ে মহান আল্লাহ তালা প্রসংশা করে ছিলেন।
তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ(সা:)
আপনি যতোই সরল পথে চলুন,
তারপরও কিছু মানুষ আপনি এমন পাবেন,
যারা আপনার বাঁকা ছায়া নিয়েও সমালোচনা করবে।
– শায়খ আহমাদ মূসা জিবরিল (হাফিযাহুল্লাহ)
– শুক্রবার মানেই গুনাহ মাপের আরো একটি সুযোগ!
– জুম্মা মোবারক
দুপুরে খাওয়ার পর কিছুক্ষণ শুয়ে থাকা সুন্নত!
– হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
– কিউট তো সেই ছেলে মেয়ে গুলো।
– যারা নিয়মিত।
– পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে।
– সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম পাইছি
– সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী পাইছি ।
– সৌভাগ্য প্রকাশের জন্য আর কি চাই ।
দোয়া ব্যাতিত কোন কিছুই
ভাগ্য কে পরিবর্তন করতে পারে না।
–হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
নিয়মিত নামাজ মানুষের রিজিক বৃদ্ধি করে।
আলহামদুলিল্লাহ
– এমন চরিত্রের কাউকে বিশ্বাস করোনা।
– যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেনা।
– হযরত উমার (রাঃ)
– আযান দিলে মসজিদে যাও।
– হয়তো আল্লাহ তোমাকে শেষ বারের মতো ডাকছে।
– কোরআন বুঝে পড়লেও সওয়াব।
– কোরআন না বুঝে পড়লেও সওয়াব।
– কোরআন পড়া শুনলেও সওয়াব।
– সুবাহানাল্লাহ
হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি‘ মাল ওয়াকিল।
– আমার জন্য আমার আল্লাহ্‘ই যথেষ্ট ।
দৈনিক পাচঁ ওয়াক্ত।
–নামাজ পড়া মানুষগুলোর
উপর আল্লাহর রহমত থাকে।
– একজন মুমিন-ই জানে।
– মুসলিম হয়ে জন্ম নেওয়াটা কত ভাগ্যের।
জান্নাতের প্রথম দরজা খুলবেন।
–হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
– আল্লাহ চাইলে আমাকে আরো খারাপ রাখতে পারতো।
– আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি।
নামায পড়তেই থাকুন।
হতাশ হবেন নাহ।
বিশ্বাস রাখুন আল্লাহ সব কষ্ট
দূর করবেন।
বর্তমানে আমরা যেটাকে ক্রাশ বলি।
– রাসূল (সাঃ) সেটাকে
চোখের জিনা বলেছেন।
রাসূল (ﷺ) বলেনঃ-
জান্নাতি লোক হবে দুনিয়াতে দূর্বল, মাজলুম; আর জাহান্নামীরা হবে অবাধ্য ঝগড়াটে ও অহংকারী।
_|বুখারীঃ৬২০২|
– ফজরের নামাজ পড়লে দেহে ও আত্মার শান্তি মিলে।
– আলহামদুলিল্লাহ
–কবর কারো জন্য জান্নাতের বাগান হবে।
–আর কারো জন্য জাহান্নামের গর্ত।
আল-হাদিস
–দিন শেষে আযানের মধুর ধ্বনিতে।
—এক গ্লাস পানিই বলে দেয়।
–ইসলাম কতটা শান্তির।
– হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র দুটি স্থান।
–মক্কা
–মদিনা
–মাশাআল্লাহ।